খুব কঠিন সমীকরণ। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিতলে ৯ পয়েন্ট নিয়েও যাওয়ার সুযোগ ছিল। এখন ১১ পয়েন্ট পেলেও নিশ্চিত হওয়া যাবে না। সঙ্গে রানরেটের ব্যাপার আছে। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়ে গেছে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে হেরে। এরপর ক্ষতি হয়েছে শ্রীলঙ্কার ম্যাচটা না হওয়ায়। ওদিকে নিউজিল্যান্ড-ভারতের ম্যাচটা না হওয়ায় ওদের রানরেটে কোনো পার্থক্য হয়নি। এক পয়েন্ট পেয়েছে, রানরেটও একই জায়গায় থেকে গেছে। আমরা ৪০ ওভারে ৩২২ রান করেও রানরেট প্লাসে আনতে পারিনি। আমরা যদি পরের চার ম্যাচের তিনটিতেও জিতি, আর নিউজিল্যান্ড পরের চারটার দুইটা জেতে, নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ১১ হবে। রানরেটে তো তারা এগিয়েই। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারতের যেসব ম্যাচ বাকি আছে, বলতে পারেন তারা চলেই গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা আমরা জিতে গেলাম। নিউজিল্যান্ডের ম্যাচটাও জিতলে এখন আমাদের ৭ পয়েন্ট থাকত। নিউজিল্যান্ডের ৫ পয়েন্ট থাকত। আমরা নিরাপদ জায়গায় থাকতাম। এখনো সম্ভাবনা নেই তা বলব না। নিউজিল্যান্ড হারতেও পারে। আমরাও দেখা গেল সব জিততে পারি। অধিনায়ক হিসেবে তো এটা বলা যাবেই না যে সম্ভাবনা নেই। বিশ্বকাপের মতো জায়গায় শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো একটা বড় দলকে হারিয়েই সেমিফাইনালে যেতে চাইলে বলার কিছু নেই। বড় দল একটাকে তো হারাতেই হবে।
2019-06-19